একাধিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষণায় প্রকাশ পেয়েছে, সাধারণত পুরুষদের থেকে মহিলাদের যৌন চাহিদা অনেক বেশি থাকে।
একাধিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষণায় প্রকাশ পেয়েছে, সাধারণত পুরুষদের থেকে মহিলাদের যৌন চাহিদা অনেক বেশি থাকে।
#টেক্সাস: একাধিক
চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষণায় প্রকাশ পেয়েছে, সাধারণত পুরুষদের থেকে মহিলাদের
যৌন চাহিদা অনেক বেশি থাকে। একথা একেবারেই মিথ্যা নয়। কারণ, গবেষণায় দেখা
গিয়েছে, মেয়েরাই শারিরীক ভাবে অনেক বেশি চাহিদা নিয়ে জীবন কাটায়।
সম্প্রতি
টেক্সাস ইউনিভার্সিটির একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ২৭ থেকে ৪৫ বছর বয়সের
মহিলারাই সাধারণত সেক্সের তাড়নায় পাগল হয়ে যান। বিবাহিত হলে, স্বামীর প্রতি
অত্যাধিক কামাসক্ত হয়ে পড়ার বিষয়টিও এই সময়েই বেশি দেখা যায়। পুরুষদের
ক্ষেত্রে কিন্তু বিষয়টি অন্য। গড়ে দেখা গিয়েছে, একজন পুরুষের যৌন জীবন অনেক
তাড়াতাড়ি শুরু হয়, আর একজন নারীর যৌন জীবন শুরু হতে হতেই অনেকটা সময় লেগে
যায়। ভারতে যা সমাজ ব্যবস্থা সেক্ষেত্রে এই কথাটি আরও বেশি প্রযোজ্য। তাই
পুরুষের চাহিদাও ফুরিয়ে যায় দ্রুত। কিন্তু নারীর চাহিদা অনেকদিন পর্যন্ত
থাকে। একটা সময়ের পর সে পাগল হয়ে যৌন চাহিদা পুরণের তাগিদে।
আর
সেই কারণে অনেক নারী এই বয়সের পর পরকীয়াতেও জড়িয়ে পড়েন। একাধিক পুরুষের
সঙ্গে যৌন মিলনের আকঙ্খার কারণে তাঁদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়।
তবে সবটাই হয় প্রাকৃতিক নিয়মে। নারী প্রকৃতিই এমন ভাবে কাজ করে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন